অনেকের ভোর হয়েছে অনেকের হয় নি!😪


হৃদয় বিদারক #রেলওয়ের_কালো_রাত⚫ 



 সেই ভয়াবহ রেল দুর্ঘটনার ৫ বছরঃ



১২ নভেম্বর ২০১৯


ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার মন্দবাগ এলাকায় চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী 'তুর্ণা নিশিতা এক্সপ্রেস' এবং সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী 'উদয়ন এক্সপ্রেস'- এর ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। 



দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে মন্দবাগ স্টেশন মাস্টার 'মো. জাকের হোসেন চৌধুরী' বলেছিলেন, 'তূর্ণা-নিশীথা এক্সপ্রেস' ট্রেনটিকে আউটার ও হোমে মেইন লাইনে থামার জন্য সিগন্যাল দেওয়া হয়েছিল, এবং 'উদয়ন এক্সপ্রেস' ট্রেনটিকে মেইন লাইন থেকে এক নাম্বার লুপ লাইনে আসার সংকেত দেওয়া হয়েছিল। সেই হিসেবে উদয়ন ট্রেন এক নাম্বার লাইনে প্রবেশ করে। এ সময় 'তূর্ণা-নিশীতা এক্সপ্রেস' ট্রেনের লোকোমাস্টার সিগন্যাল অমান্য করে 'উদয়ন এক্সপ্রেস' এর  উপর উঠে গেলে দুর্ঘটনা ঘটে ।


'উদয়ন এক্সপ্রেস' ট্রেনের ৩টি কোচ খুব খারাপভাবে দুমড়ে-মুচড়ে যায়। এতে নিহত হয় ১৭ জন যাত্রী। আহত হন শতাধিক। 



দুর্ঘটনা মূলত ঘটেছিল তুর্ণা-নিশিতা এক্সপ্রেসের লোকো মাস্টার(চালক) ট্রেনের গার্ড তথা,,পরিচালকের অসতর্কতায় ।



সেই ভয়াবহ দুর্ঘটনায় নিহত যাত্রীদের আত্মা শান্তি পাক।


নিহত যাত্রীদের স্বজনেরা বর্তমানে কি পরিস্থিতিতে আছেন জানা নেই, তবে তাঁরা যাতে প্রিয়জন হারানোর শোক কাটিয়ে উঠতে পারেন । আহত যাত্রী যারা সুস্থ হয়েছেন বা এখনও হননি, তারাও যেন ভালো থাকেন ।



ছবি ও তথ্য - সংগ্রহীত করা


পোস্ট কালেক্টেড